E-Passport BD Info | ই পাসপোর্ট এর সকল তথ্য

E-passport Info

Location

Dhaka, Bangladesh.

Call Me

+88 01821467869

Follow us :

বাংলাদেশে ই পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে তা অনেক মানুষ জানে না। বর্তমানে মানুষ পাসপোর্ট করতে গিয়ে এত হতাসায় ভুগে মনে হয় কারো বাপ মারা গেলেও এত চিন্তা করত না। আর কিছু দালাল (বাটবাপ) মানুষকে এমন ৬ আর ৯ বুজায় তখন মানুষ পাসপোর্ট নিজে নিজে করতে ভয় পায় আর অনেক বেশি টাকা দিতে বাধ্য হয় দালালদের। আজ আপনি যদি আমার লিখা গুলা মনোযোগ দিয়ে পড়েন তা হলে জীবনেও কোন দালালকে ১ টাকাও দিতে হবে না, আর আপনি নিজে নিজে আপনার পাসপোর্ট করতে পারবেন এবং নতুন ই পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে তা আপনি আরো ৮-১০ জন মানুষকে বলে সাহায্য করতে পারবেন ইনশাআল্লাহ।

ই পাসপোর্ট করতে কি কি কাগজ লাগে ২০২৩

যখন MRP (Machine Readable Passport) পাসপোর্ট ছিল তখন পাসপোর্ট করতে একটু ঝামেলা ছিল অনেক কিছু করতে হইত যেমন কাগজ সত্যায়িত করতে হইত এবং সবকিছু অনলাইনে ছিল না। কিন্তু এখন সব কিছু Online হবার কারনে ই পাসপোর্ট করা সহজ হয়ে গেছে। এখন পাসপোর্ট করতে সুধু একটা অনলাইন এ আবেদন করতে হয় {e-passport online application} আর কাগজপত্র হিসাবে লাগে ভোটার আইডি (NID Card), যাদের ভোটার আইডি নাই তাদের জন্ম নিবন্ধন ইংলিশটা (BRC English Version), পাসপোর্টের ফি (Passport Fee) জমা দেওয়ার রসিদ এবং বিদ্যুৎ বিল এর কপি (Current Bill)। বাংলাদেশ পাসপোর্ট অধিদপ্তরের সর্বশেষ নির্দেশনা 23 Oct 2022 অনুসারে ই পাসপোর্ট এর আবেদন করতে জাতীয় পরিচয়পত্র অথবা অনলাইন জন্ম নিবন্ধন (Birth Certificate) এর প্রয়োজন হয়।

বাংলাদেশে নতুন ই পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে

আপনি যদি বাংলাদেশী হন তাহলে নতুন ই পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে তা নিচে দেওয়া হলঃ-

  • অনলাইনের আবেদনের কপি
  • ভোটার আইডি কার্ডের কপি (NID)
  • জন্ম নিবন্ধনের কপি (BRC English Version)
  • বিদ্যুৎ বিলের কপি (Current Bill)
  • পাসপোর্ট ফি প্রদানের স্লিপ (মূল কপি)
  • নাগরিক সনদপত্র
  • পেশা প্রমাণের সার্টিফিকেট
  • বিবাহ সনদ/নিকাহনামা (বিবাহিত হলে)
  • তালাকনামা (বিবাহিত হলে)
  • ৩ আর (3R Size) সাইজের {ল্যাব প্রিন্ট গ্রে ব্যাকগ্রউন্ড} ছবি (১ থেকে ৬ বছর হলে)
  • পূর্বের পাসপোর্ট এর ফটোকপি এবং মূলকপি (যদি আগের পাসপোর্ট থাকে)

উপরে যে কাগজের কথাগুলো বলা হইল সেগুলা দেখে আবার মাথা ঘুরে পইড়া যায়েন না। কারণ এই কাগজগুলো সব ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়। তবে অনলাইন আবেদন কপি, ভোটার আইডি কার্ড অথবা জন্ম নিবন্ধন, পেশা প্রমাণ এবং বিদ্যুৎ বিলের কপি সবার জন্য প্রযোজ্য।

ই পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে ২০২৩

এখন আমরা জানলাম Passport Korte Ki Ki lage এইবার আমরা জানবো কোন কোন বয়স এর জন্য কি কি কাগজপত্র লাগবে।

১ থেকে ৬ বছর বাচ্চাদের ই পাসপোর্ট করতে কি কি কাগজপত্র লাগে

বাচ্চাদের পাসপোর্ট করতে হলে প্রথমে অনলাইনে অ্যাপ্লিকেশন করতে হবে। অনলাইনে আবেদন করার পর অ্যাপ্লিকেশনটি ডাউনলোড করে নিবেন এবং সাথে অ্যাপয়েন্টমেন্ট পেজটিও {যে পাতায় পাসপোর্ট অফিসে যাওয়ার টাইম ও ডেট দেওয়া থাকে} ডাউনলোড করে নিবেন কারন এই পেজটাও জমা দিতে হবে। Application শেষ করার পর যা যা কাগজপত্র জমা দিতে হবে তা নিচে দেওয়া হল:-

  • অ্যাপয়েন্টমেন্ট পেজ {১ পাতার  প্রিন্ট কপি}
  • ই পাসপোর্ট এর অনলাইনের আবেদন কপি {৩ পাতার প্রিন্ট কপি}
  • পাসপোর্ট ফি প্রদানের স্লিপ (মূল কপি)
  • জন্ম নিবন্ধন সনদ (ইংরেজি ভার্সন)
  • বিদ্যুৎ বিলের কপি (Current Bill)
  • নাগরিক সনদপত্র 
  • মা এবং বাবার NID এর ফটোকপি (মেইন কপি দেখতে চায়)
  • ৩ আর (3R Size) সাইজের (ল্যাব প্রিন্ট গ্রে ব্যাকগ্রউন্ড) ছবি 
  • পিতা এবং মাতার দুটি পাসপোর্ট সাইজের ছবি
  • পেশা ডিপেন্ডেন্ট দিবেন তাহলে পেশা প্রমান করার জন্য কোন কাগজপত্র লাগবে না

৬ থেকে ১৫ বছর বয়সের e Passport Korte Ki Ki Lage

  • অ্যাপয়েন্টমেন্ট  পেজ {১ পাতার  প্রিন্ট কপি}
  • ই পাসপোর্ট এর অনলাইনের আবেদনের কপি {৩ পাতার প্রিন্ট কপি}
  • পাসপোর্ট ফি  প্রদানের স্লিপ (মূল কপি)
  • বিদ্যুৎ বিলের কপি (Current Bill)
  • জন্ম নিবন্ধন সনদ (ইংরেজি ভার্সন)
  • মা এবং বাবার এনআইডির ফটোকপি (মেইন কপি দেখতে চায়)
  • পিতা এবং মাতার ২ টি পাসপোর্ট সাইজের ছবি
  • মা-বাবা না থাকলে একজন বৈধ অভিভাবকের ছবি দিতে হবে
  • পেশা প্রমাণের কাগজ

বিশেষ দ্রষ্টব্য: সাধারণত ছয় থেকে ১৫ বছর বয়সের বাচ্চারা ছাত্র-ছাত্রী হয়ে থাকে। ছাত্র হলে স্কুলের একটি আইডি কার্ডের ফটোকপি অথবা শেষ শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ সাথে জমা দিতে হবে পেশা প্রমাণ কাগজ হিসেবে।

১৫ থেকে ১৮ বছরের কম হলে নতুন পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে

  • অ্যাপয়েন্টমেন্ট  পেজ {১ পাতার  প্রিন্ট কপি}
  • ই পাসপোর্ট এর অনলাইনের আবেদনের কপি {৩ পাতার প্রিন্ট কপি}
  • পাসপোর্ট ফি  প্রদানের স্লিপ (মূল কপি)
  • বিদ্যুৎ বিলের কপি (Current Bill)
  • জন্ম নিবন্ধন সনদ (ইংরেজি ভার্সন)
  • মা এবং বাবার এনআইডির ফটোকপি (মেইন কপি দেখতে চায়)
  • পিতা এবং মাতার ২ টি পাসপোর্ট সাইজের ছবি
  • মা-বাবা না থাকলে একজন বৈধ অভিভাবকের ছবি দিতে হবে
  • পেশা প্রমাণের কাগজ

সাধারণত ১৫ থেকে ১৮ বছর বয়সের বাচ্চারা ছাত্র-ছাত্রী হয়ে থাকে। কিন্তু আমাদের দেশে কিছু মানুষ ১৫ থেকে ১৮ বছর বয়সের মধ্যে কাজে যোগদান করে পেটের তাগিদে এবং কিছু মানুষ পাসপোর্ট করে বিদেশ যাওয়ার জন্য।

বিশেষ দ্রষ্টব্য: ছাত্র হলে স্কুলের একটি আইডি কার্ডের ফটোকপি অথবা শেষ শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ সাথে জমা দিতে হবে পেশা প্রমাণ কাগজ হিসেবে। ছাত্র না হলে যদি অন্য কোথাও চাকরি করে তাহলে সেই প্রতিষ্ঠানের প্রত্যয়ন পত্র জমা দিতে হবে পেশা প্রমাণ কাগজ হিসেবে। 

১৮ থেকে ২০ বছর হলে e Passport Korte Ki Ki Lage

  • অ্যাপয়েন্টমেন্ট  পেজ {১ পাতার  প্রিন্ট কপি}
  • ই পাসপোর্ট এর অনলাইনের আবেদনের কপি {৩ পাতার প্রিন্ট কপি}
  • পাসপোর্ট ফি  প্রদানের স্লিপ (মূল কপি)
  • বিদ্যুৎ বিলের কপি (Current Bill)
  • জন্ম নিবন্ধন সনদ (ইংরেজি ভার্সন) 
  • ভোটার আইডি কার্ডের কপি (NID)
  • পেশা প্রমাণের কাগজ

১৮ বছর হওয়ার পর যদি কেউ জন্ম নিবন্ধন দিয়ে অ্যাপ্লিকেশন করে তাহলে বাবা মার এন আইডি লাগবে আর যদি নিজের এন আইডি দিয়ে অ্যাপ্লিকেশন করে তাহলে বাবা মার এনআইডি লাগবে না। আর student হলে স্কুল বা কলেজের আইডি কার্ডের ফটোকপি লাগবে এবং ছাত্র না হলে যেখানে চাকরি করে তার প্রত্যান পত্র লাগবে। আর যদি ব্যবসা করে তাহলে ট্রেড লাইসেন্স লাগবে। 

২০ থেকে ১০০ বছর হলে ই পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে

  • অ্যাপয়েন্টমেন্ট  পেজ {১ পাতার  প্রিন্ট কপি}
  • ই পাসপোর্ট এর অনলাইনের আবেদনের কপি {৩ পাতার প্রিন্ট কপি}
  • পাসপোর্ট ফি  প্রদানের স্লিপ (মূল কপি)
  • বিদ্যুৎ বিলের কপি (Current Bill)
  • ভোটার আইডি কার্ডের কপি (NID)
  • পেশা প্রমাণের কাগজ

আপনার বয়স যদি ২০ বছর এর বেশি হয়ে যায় তাহলে আপনি আর জন্ম নিবন্ধন দিয়ে ই পাসপোর্ট এর জন্য অ্যাপ্লিকেশন করতে পারবেন না আপনার অবশ্যই এনআইডি কার্ড লাগবে। তবে বাংলাদেশের কোন মিশনে, কোন প্রবাসী পাসপোর্ট আবেদন করলে জন্ম নিবন্ধন সনদ দিয়ে পাসপোর্ট এপ্লিকেশন গ্রহণ করবে। 

আমরা অনেকে জানি না পাসপোর্ট ফি কি ভাবে দিতে হয় তাই আমাদের আরো একটি ব্লগ পোস্ট আছে। নিল লিঙ্কটি ক্লিক করে জেনে নিন পাসপোর্ট ফি কত টাকাঃ- e Passport Fee Bangladesh

বাংলাদেশে পাসপোর্ট করতে পেশা প্রমানের কি কি ডকুমেন্ট লাগে

ছাত্র/ছাত্রীর ই পাসপোর্ট করতে কি কি ডকুমেন্ট লাগে

  • সর্বশেষ একাডেমিক সার্টিফিকেট
  • স্কুল, কলেজ অথবা ইউনিভার্সিটির প্রধান থেকে সনদপত্র
  • শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের আইডি কার্ড

বিশেষ দ্রষ্টব্য: উপরের যে কোন ১ Documents জমা দিলেই Students সহজে পাসপোর্ট করতে পারবে। 

বেকার মানুষের ই পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে

স্থানীয় কাউন্সিলর অথবা চেয়ারম্যান থেকে একটি বেকারত্ব সনদ নিবেন তারপর সেই সনদটি জমা দিবে।

প্রাইভেট সার্ভিস পেশা হলে পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে

Private Service হোল্ডার হলে আপনি যে প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন সেই প্রতিষ্ঠানের এইচ আর এডমিনকে যদি বলেন যে আমি পাসপোর্ট করব তখন আপনাকে একটি অফিশিয়াল প্যাডে প্রত্যয়ন পত্র দিবে এবং সেই প্রত্যয়ন পত্রটি আপনি জমা দিবেন।

সরকারি চাকুরীজীবীদের ই পাসপোর্ট করতে কি লাগে

  • GO {Government Order} অথবা NOC {No Objection Certificate} নিতে হবে
  • অবসর হয়ে গেলে PRL Order {Post Retirement Leave} অথবা পেনশন বই লাগবে

ব্যবসায়ীদের Passport Korte Ki Ki Lage

আপনি যদি পাসপোর্টে Businessman Profession হিসেবে দেন তাহলে আপনাকে আপনার প্রতিষ্ঠানের ট্রেড লাইসেন্স এর কপি জমা দিতে হবে এবং সাথে মূল কপি নিয়ে যাবেন কারণ মাঝে মাঝে তারা দেখতে চায়।

গৃহিণীর ই-পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে

কোন মহিলা যদি বিবাহিত হয় এবং পেশা হিসেবে Housewife দেয় সেক্ষেত্রে তার পেশার জন্য কোন প্রকার ডকুমেন্ট লাগবে না। কোন মহিলা যদি সরকারি চাকরিজীবী হন এবং পাসপোর্টে পেশা হিসাবে গৃহিনী দেন তাহলে অনেক ঝামেলা হতে পারে তাই আপনারা চাকরিজীবী হলে কখনোই গৃহিনী দিবেন না। 

কৃষকের পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে?

আমি আমার অনেক আত্মীয়স্বজনের পাসপোর্ট এর জন্য অ্যাপ্লিকেশন করে দিয়েছি এর মধ্যে ৩-৪ জন পেশা হিসেবে Farmer দিয়েছে এবং তারা পাসপোর্ট পেয়ে গিয়েছে। আপনি যদি পেশা কৃষক দেন তাহলে পেশার কোন প্রকার ডকুমেন্ট লাগে না তারপরও যদি আপনার কাছে জমির পর্চা থাকে তাহলে সেটি ফটোকপি করে নিয়ে গেলে ভালো হবে তাহলে আপনার আর কোন ঝামেলা পোহাতে হবে না।

অন্যান্য পেশা হলে পাসপোর্ট আবেদন করতে কি কি লাগে

আপনি যদি ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, ইমাম, পুরোহিত, আইনজীবী ইত্যাদি Others ধরনের পেশায় নিয়োজিত থাকেন তাহলে আপনার অবশ্যই পেশা প্রমানের জন্য কোন না কোন ডকুমেন্ট অফিসে দেখাতে হবে। অনেক ক্ষেত্রে আমি দেখেছি ডকুমেন্ট লাগে না তবে আপনি অবশ্যই নিয়ে যাবে কারন বিপদের কোন হাত পা নাই। 

বৈবাহিক জীবনে বাংলাদেশে পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে

অবিবাহিতদের পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে

আপনি যদি এপ্লিকেশন এর সময় পাসপোর্টে Single অথবা অবিবাহিত দেন তাহলে আপনার কোন প্রকার ম্যারিটাল স্টেটাসের কোন কাগজ লাগবে না। 

বিবাহিতদের পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে

আপনার পুরাতন পাসপোর্টে অথবা এন আইডি তে আগে যদি Unmarried স্ট্যাটাস থাকে এবং বর্তমান যদি আপনি আপনার স্ত্রী অথবা স্বামীর নাম অথবা Married যোগ করতে চান তাহলে আপনারা অবশ্যই ম্যারেজ সার্টিফিকেট দেখাতে হবে। যে ডকুমেন্টগুলা লাগবে তা হলঃ

  • কাবিননামা (Kabinnama)
  • কোর্ট ম্যারেজ সার্টিফিকেট (Marriage Certificate)
  • হিন্দু হলে হিন্দু বিবাহ নিবন্ধন সার্টিফিকেট
  • এবং সাথে স্ত্রীর নামে যোগ করতে চাইলে স্ত্রীর এন আইডি লাগবে আর স্বামীর নাম এড করতে চাইলে স্বামীর এন আইডি কার্ড এর কপি লাগবে

ডিভোর্স / ২য় স্বামী বা স্ত্রীর নাম পাসপোর্টে যোগ করতে কি কি কাগজপত্র লাগে

আপনি যদি আপনার ১ম স্বামী অথবা ১ম স্ত্রীর নাম পাসপোর্ট থেকে সরিয়ে ২য় স্বামী অথবা ২য় স্ত্রীর নাম বসাতে চান তাহলে আপনার Divorce পেপার এবং নতুন বিয়ের কাবিননামা অথবা ম্যারেজ সার্টিফিকেট লাগবে। একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো যদি আপনার বর্তমান এনআইডিতে আপনার প্রথম স্ত্রী অথবা স্বামীর নাম থাকে তাহলে আবেদন করার সময় আপনার এন আই ডি থেকে আপনার প্রথম স্ত্রী অথবা স্বামীর নাম চেঞ্জ করে নিতে হবে। যদি আপনি চেঞ্জ না করেন তাহলে আপনার এনআইডির তথ্য অনুযায়ী আপনার পাসপোর্টে আপনার ১ম স্ত্রী অথবা স্বামীর নামই থাকবে চেঞ্জ আর হবে না। 

ই পাসপোর্ট করা আসলে খুবই সহজ কিন্তু আমরা নিজে থেকে চেষ্টা করি না তাই মনে হয় পাসপোর্ট করা খুব কঠিন। আমার দেওয়া উপরে তথ্যগুলো যদি আপনি পড়ে থাকেন তাহলে আপনার পাসপোর্ট করতে কোন প্রকার সমস্যা হবে না। 

২০২৩ সালে এখন আর বাংলাদেশের মানুষ বলদ নাই এখন সবাই অনলাইন সম্পর্কে বুঝে। তাই আপনারা কেউ দালালের চক্রে পড়বেন না। Passport Korte Ki Ki Lage এখন আপনারা সবাই জানেন। তারপরও যদি কারো কোন কিছু বুঝেতে সমস্যা হয় তাহলে কমেন্ট করুন অথবা আমাকে মেইল করুন। 

অনেক কষ্ট করে আপনাদের উপকারের জন্য লিখেছি নিজের বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে। যদি আমার লিখা আপনার কোন উপকারে আসে তাহলে আমি সার্থক। ভাল লাগলে লিংকটা শেয়ার করুন এবং আমার এত বড় কন্টেন্ট পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

আরো পড়ুনঃ-

01. e Passport Renewal | পাসপোর্ট রিনিউ

02. E Passport Check Online | ২০ সেকেন্ডে

03. E-passport Status Check | ৩ টি উপায়ে

9 Responses

  1. Apnake onek Dhonnobad ato sundor kore blog ta likhar jonno. Ami onek Blog Porce but apnar blog tar vitor passsport korte ki ki lage onek sundor kore gochano vabe likha ache. Onek upokar hoilo post ta pore.

    1. আপনার কমেন্ট পড়ে খুব ভাল লাগলো। এখন মনে হইতাছে এত কষ্ট করে ব্লগটা লিখে আমি কারো উপকার করতে পারলাম।

  2. এখন কি কোন ডকুমেন্ট সত্যায়িত করতে হয়?

    1. না। এখন ই পাসপোর্ট করার জন্য কোন প্রকার কাগজপত্র সত্যায়িত করতে হয় না। শুধু অনলাইনে আবেদন করে আবেদন কপি নিয়ে গেলেই হবে।

  3. নতুন পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে সব কিছু ভালো করে বুজানোর জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।

  4. ভাইয়া, ডিভোর্সের পর নতুন বিয়ে করেছি একজন ভারতীয়কে। প্রথম পক্ষের যে মেয়ে আছে তাকে যদি ভারতে নিয়ে যেতে চাই তাহলে পাসপোর্ট কিভাবে বানাবো? মানে বর্তমান যে দ্বিতীয় ভারতীয় হাসবেন্ড আছে উনার ID দিয়ে কি বানানো যাবে? এতে ভারতীয় ভিসা পেতে কি কোনো সমস্যা হবে? যদি অন্য কোনো সমাধান থাকে যদি বলেন খুব উপকার হবে।

    1. পাসপোর্ট বানানোর জন্য আপনার মেয়ের যে অরজিনাল বাবা তার নামে দিতে হবে। তা না হলে পুলিশ ভেরিফিকেশনে ঝামেলা হতে পারে। সব থেকে উত্তম আপনার মেয়ের বাবার এন আইডি এবং আপনার এনআইডি জমা দেওয়া যদি আপনার দ্বিতীয় পক্ষ হাসবেন্ডের আইডি কার্ড জমা দেন সে ক্ষেত্রে পুলিশ ভেরিফিকেশনে ঝামেলা হতে পারে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *